সুনামগঞ্জ , শনিবার, ০৭ জুন ২০২৫ , ২৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
জামালগঞ্জে দুস্থ-অসহায় পরিবারের মাঝে গরুর মাংস বিতরণ ৬৭ পশুর হাট জমে ওঠেছে ধানের হাসি মুখে, ঈদ এসেছে সুখে হাওরে আতঙ্কের নাম বজ্রপাত, ১০ বছরে ১৮২ জনের মৃত্যু সুরমা ইউনিয়নে ১৭ প্রকল্পের কাজ শেষ : ব্যয় হয়েছে প্রায় ৩৯ লক্ষ টাকা শাল্লায় সাংবাদিকদের ঈদে টাকা দিলেন পিআইও ধর্মপাশায় সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটকে বিদায় সংবর্ধনা মহাসিং নদীতে ডুবে জেলের মৃত্যু সীমান্তের একাধিক পয়েন্ট দিয়ে আসছে ভারতীয় গরু-মহিষসহ অবৈধ পণ্য অবশেষে শান্তিগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বসানো হলো বিশুদ্ধ পানির ফিল্টার সুরমা’র পানি বাড়ছে এগ্রোভোল্টাইক্স প্রযুক্তি বিষয়ে জাতীয় নীতিমালা প্রণয়নের দাবিতে কৃষক সমাবেশ জেলা পুলিশের মাসিক কল্যাণ ও অপরাধ পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত চুরির অপবাদ দিয়ে যুবলীগ নেতাকে হাত-পা বেঁধে মারধর জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ দ্রুত ঘোষণা করতে হবে : এ জেড এম জাহিদ হোসেন প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে শান্তিগঞ্জ ইউএনও’র উদ্যোগ : বেসিক নলেজ যাচাই পরীক্ষা সম্পন্ন জামালগঞ্জে উত্তম কৃষি চর্চা প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত ইজিবাইকের যৌক্তিক ভাড়া নির্ধারণের দাবিতে যাত্রীদের মানববন্ধন হাওর ভাতায় বৈষম্যের অবসান, খুশি স্থানীয় কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ৩০৫ পিস ইয়াবাসহ যুবক আটক

তিনি ছিলেন অসহায় মানুষের আশ্রয়স্থল

  • আপলোড সময় : ০৯-০১-২০২৫ ০৮:৪৮:৩৮ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ০৯-০১-২০২৫ ০৮:৪৮:৩৮ পূর্বাহ্ন
তিনি ছিলেন অসহায় মানুষের আশ্রয়স্থল
স্টাফ রিপোর্টার :: “নূরুল হক মহাজন ছিলেন গরিবের অন্তরের মহাজন। তাঁর কাছে কোনো বিভেদ ছিল না। অসহায় মানুষের আশ্রয়স্থল ছিলেন তিনি। আমরা আমাদের অভিভাবক হারিয়েছি। এমন মানুষ আর পাবো না।” এভাবেই আবেগতাড়িতভাবে আক্ষেপ জানাচ্ছিলেন গৌরারং ইউনিয়নের নুরুল্লাহ গ্রামের মো. রহিম বকস নামের এক বৃদ্ধ। শেষবারের মতো বিশিষ্ট ব্যবসায়ী নূরুল হককে দেখতে এসেছিলেন তিনি। রহিম বকস বলেন, তিনি ছিলেন অসহায় মানুষের প্রকৃত বন্ধু। গরিব-অসহায় মানুষ তাঁর কাছে বিচার পেত। তিনি সৎ মানুষ ছিলেন। এলাকার সব মানুষ তাঁকে পছন্দ করে। ওয়েজখালি গ্রামের বাদশা মিয়া বলেন, তিনি সকল নির্যাতিত মানুষকে আশ্রয় দিয়েছেন। তাঁর কাছে হিন্দু-মুসলিম কোনো বিভেদ ছিলো না। সবাই ছিল তার কাছে সমান। দান-দক্ষিণায় তাঁর হাত ছিল প্রসারিত। মহাজন সাহেবের কাছে গিয়ে কেউ খালি হাতে ফিরে আসেনি। তাঁর ভালো মানুষ আর হয় না। পৌর শহরের তেঘরিয়ার বাসিন্দা দিলোয়ার হোসেন বলেন, শহরের একজন অভিভাবক ছিলেন তিনি। আমরা বিপদে-আপদে তাঁর কাছে ছুটে গিয়েছি। তিনি আমাদের ভরসার জায়গা ছিলেন। মহান রব তাঁকে জান্নাতবাসী করুন। বিশিষ্ট ব্যবসায়ী শামছুল হক বলেন, নূরুল হক সাহেব ছিলেন একজন পরিশ্রমী এবং সৎ মানুষ। তিনি আমার স্বজন। খুব কাছ থেকে দেখেছি তাঁর জীবনাচার। তিনি নীরবে দান করতে পছন্দ করতেন। তাঁর মৃত্যুতে আমাদের অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে।

নিউজটি আপডেট করেছেন : SunamKantha

কমেন্ট বক্স